আবুবকর সিদ্দিক, কয়রা, খুলনা
খুলনা জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক অধ্যাপক মনিরুল হক বাবুল বলেছেন, ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ে অর্জিত স্বাধীনতা বিলিন হয়ে যাবে যদি গণতন্ত্রের স্বাদ জনগনের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে না পারি। আর কোনো সহিংসতা নয়, সহিংসতাকারীদের বাংলাদেশের মাটিতে আর সংগঠিত হতে দেয়া হবে না। জনগনের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার দায়িত্ব সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিকেই নিতে হবে। লুটেরাদের সীমাহীন লুটপাটে বিলিয়ন-মিলিয়ন কোটি ডলারে ঋণের বোঝা মাথায় ভঙ্গুর বাংলাদেশকে আগামীর রাষ্ট্রনায়ক জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বে এগিয়ে নিতে হবে। যুদ্ধ এখনো শেষ হয়ে যাইনি, জনগনের যুদ্ধ তো সবে শুরু। শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের গণহত্যা, সীমাহীন খুন-গুম, লুটপাট ও ছাত্র-জনতার বুকে নির্বিকারে গুলিবর্ষণের সব ঘটনার বিচার করতে হবে।
গতকাল বুধবার (২১ আগস্ট) বেলা ১১টায় কপোতাক্ষ কলেজ মাঠে কয়রা উপজেলা বিএনপির কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতা তিনি এসব কথা বলেন।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক আশরাফুল আলম নান্নু।
কয়রা উপজেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক বীরমুক্তিযোদ্ধা জিএম মওলা বক্সের সভাপতিত্বে সদস্য সচিব নূরুল আমীন বাবুলের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন জেলা বিএনপির সদস্য শেখ হাফিজুর রহমান, রুম্মান আজম, কৃষক দলের জেলার সাধারণ সম্পাদক মোল্লা কবির হোসেন, শ্রমিক দলের জেলার সাধারণ খান ইসমাইল হোসেন, জাসাস জেলা শাখার আহবায়ক মোঃ শহিদুল ইসলাম শহিদ ও সদস্য সচিব আজাদ আমিন, প্রভাষক মোঃ মফিজুল ইসলাম, শরিফুল আলম, আব্দুল মজিদ, মঞ্জুর আলম নান্নু, প্রভাষক নজরুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান মনি, নুর ইসলাম ঢালী, সিরাজুল ইসলাম, মাওলানা গোলাম মোস্তফা, রফিকুল ইসলাম গাজী, মোস্তাফিজুর রহমান, যুবদল নেতা মোহতাসিম বিল্লাহ, জাসাস নেতা জামাল ফারুক জাফরীন, শ্রমিকদলের আকবর হোসেন, ছাত্রদলের মেহেদী হাসান সবুজ, আলমগীর হোসেন টিটু, তানভীর ইসলাম অয়ন ও আবুল বাসার হৃদয় প্রমুখ।