এম,এ,মান্নান, নিয়ামতপুর
নওগাঁ নিয়ামতপুরের প্রধান ফসল রোপা-আমন ধান।আর এ রোপা-আমন ধানের উপর ভিত্তি করে চলে গোটা বছরের সংসার খরচ।রোপা-আমন ধান আবাদে খরচ কিছুটা কম হয়।আকাশের বৃষ্টি এ আবাদের জন্য অনেকটাই কার্যকরী।আজ আমাদের এলাকায় ৩-৪ দিন যাবৎ বৃষ্টি হচ্ছে তবে বৃষ্টি গুড়ি গুড়ি।এভাবে বৃষ্টি চলতে থাকলে ও কৃষক জমি তৈরীর জন্য মাঠে নামতে পারবে।গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির পর হটাৎ করে আল্লাহর রহমতে গতকাল মসুলধারে বৃষ্টি হওয়ার কারনে কৃষকের মুখে আনন্দের হাসি।এ হাসি যেন সোনা ছড়ানো হাসি।রোপা-আমন আবাদের জন্য কৃষকরা জমি তৈরীর কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।কেউ পাওয়ার টিলার আবার কেউ ট্রাক্টার দিয়ে ব্যাস্ত সময় পার করছেন।সাংবাদিক কৃষক জনাব মোঃ খাইরুল ইসলাম (মন্টু) কাছে গেলে বলেন,এ কৃষকদের কে সম্মানের উচ্চ স্থান যখন দেয়া যাবে তখনই আমাদের এ সুজলা সুফলা শস্য শ্যমল বাংলাদেশ হবে”সোনার বাংলাদেশ”।যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে রুজি হয়,তাদেরকে সম্মানের চোখে দেখতে হবে।বর্তমান অবস্থায় একেবারে উচ্চ আবার একেবারে নিম্ন আয়ের মানুষই ভালো আছে,যত সমস্যা মধ্যবৃত্তরা।তারা পারে না কারও কামলা দিতে না পাচ্ছে উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য মুল্য।এঅবস্থায় মমতাময়ী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মধ্যবৃত্তদের নজর দিয়ে বাংলাদেশ কে একটি সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্র গড়তে কৃষকদের প্রতি সহানুভূতি কামনা করছি।