এম,এ,মান্নান,নিয়ামতপুর(নওগাঁ)
নওগাঁ বললেই ধান চাষের উপযুক্ত মাটি।বাংলাদেশে চালের সিংহ ভাগ যোগান দেয় নওগাঁ।নওগাঁর প্রধান পূজি বলতেই ধান।ধানের উপর ভিত্তি করে চলে সারা বছরের খরচ।
বর্তমানে ধান পাকার মৌসুম এসে গেছে।এখন নওগাঁর কৃষক খুব আনন্দে ধান কাটবে।যদিও এবার আবহাওয়ার প্রতিকূলতার কারনে ধানের অনেক ক্ষতি হয়েছে তবুও কৃষকের মুখে আনন্দের হাসি বয়ে যাচ্ছে নওগাঁ জেলার কৃষকের।
নওগাঁর মাঠের দিকে তাকালে মনে হচ্ছে সোনা বিছানো রয়েছে।সোনার মতো রঙে ছেয়ে আছে আশে পাশের সকল মাঠ।ধান কাটা মাড়ার মধ্যেই যত কষ্টই হোক কৃষকরা তা হাসিমুখে মেনে নেয়।এজন্য আনন্দ আমাদের সোনা মাখা এ সোনার বাংলাদেশ কে কিছুটা খাদ্যের যোগান দিতে পারি।পক্ষান্তরে কৃষকের মনে খুব বেদনা বাংলাদেশ সরকার কৃষকদের দিকে সু-নজর দেন না।বাংলাদেশে সকলের জোট থাকলে ও কৃষকের কোন জোট নেয়।কারন তারা বৃষ্টিতে ভিজে,রোদে পুড়ে যে ফসল ফলায় তা দিয়ে বাংলাদেশের মানুষে কৃষক সমাজ কিছুটা পাশে দাঁড়াতে পারে এটাই বড় পাওয়া মনে করেন।
আমাদের এই সোনার বাংলাদেশ কে প্রকৃত সোনার বাংলাদেশ গড়তে হলে কৃষির ভুমিকা অনস্বীকার্য।কৃষি নির্ভর এ বাংলাদেশে কৃষির কোন বিকল্প নেই।আমাদের এ সোনার বাংলাদেশে একটাই স্লোগান হওয়া দরকার-“কৃষককে সম্মান করব আমরা সবাই,তাহলে এ সোনার বাংলাদেশে হবে উন্নতির উদ্ভোদয়”আমরা সবাই কৃষকের হাতে হাত ধরে যেন সম্মান করতে পারি এ হোক আমাদের প্রত্যয়।