এম,এ,মান্নান,নিয়ামতপুর
শালবাড়ী গ্রামের মোঃ এনতাজ আলীর ছেলে,মোঃ মুনছুর রহমান,গ্রাম-শালবাড়ী প্রায় ৭ বছর ধরে তাদের সংসার সুন্দর ভাবে চলছিলো।কিন্তু হটাৎ করে ঘোলকুড়ী গ্রামের মোঃ আয়াজ উদ্দিন এর ছেলে মোঃ তাইজুল ইসলাম তাদের সংসারের মধ্যে হট্টগোল সৃষ্টি করে।
মেয়েটিকে বার বার ফোন দেই তাইজুল ইসলাম।এ ঘটনা নাকি অনেকদিন যাবৎ চলছিলো।মেয়েটি বার বার অনুরোধ করে ফোন না দিতে কিন্তু তাইজুল ইসলাম তারপরও ফোন দেই এবং ব্লাকমেইল করার চেষ্টা করে।
মেয়েটি স্বীকার করেছেন আমার ও তাইজুল ইসলামের সাথে সেই প্রাইমারী লেবেল থেকে তাইজুল ইসলাম অনেকভাবে প্রেমের ফাঁদে ফেলতে চায়।যখন তাইজুল ইসলাম কোন প্রস্তাব দিতো মেয়েটিকে তখন নাকি মেয়েটি তার মা কে সব বলে দিত।তাহলে এটাই প্রতিয়মান হয় এ সম্পর্কের কথা শুধু তাদের দুজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলোনা।এ সম্পর্কের কথা পরিবার পর্যন্ত জানা জানি ছিল।
মেয়েটির বিয়ে হবার পর তার একটা পূত্র সন্তান ও আছে।প্রায় ৭ বছর যাবৎ না কি মেয়েকে ফোন দেন তাইজুল ইসলাম তাহলে রাবেয়া খাতুন লিলি এ ঘটনা গুলো স্বামীর কাছে বললেন না কেন?তাহলে কি জানব মেয়েটির ও একটু সম্মতি ছিল।
এখন মেয়েটি সব কিছু ভুলে তিনি সংসার করতে চাচ্ছেন এবং তাইজুল ইসলাম কে আইনের কাছে সোপর্দ করার অনুরোধ জানিয়েছেন।মেয়েটি যা করেছে তা ভূল করেছেন বলে স্বীকারউক্তি দিয়েছেন।আরও কিছু বলার প্রয়োজন বর্তমান মামলাটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে পেন্ডিং আছে এবং ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা,নিয়ামতপুর থানা,নওগাঁ অবগত আছেন।