এম,এ,মান্নান,নিয়ামতপুর,নওগাঁ
নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার ৭,৮,৯ ওয়ার্ডের দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম কে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি সংবাদ মাধ্যম কে বলেন আমি এ বিষয়ে কোন কিছু জানি না।কিছু পরে আবার বলছেন আমাদের কে তথ্য ফাঁস করতে নিষেধ করেছেন নিয়ামতপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার মাঠ পর্যায়ে কিছু কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছেন যাদের দ্বারা মাঠ পর্যায়ের সকল তথ্য সরকার বাহাদুর নিতে পারেন।বর্তমান যে কৃষি প্রনোদনার তালিকা করা হচ্ছে তাতে ৭,৮,৯ এর দায়িত্বে থাকা জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম তা না জানার ভান করছেন এবং বলেন কিসের টিভি সাংবাদিক ওটা দেখার সময় নাই।তাহলে তো জনগন জানবে এই অফিসার গুলো আবারও দেশকে অশান্তি বিরাজ করাতে চাচ্ছেন।এ অফিসার গুলোর ব্যবহার দেখে মনে হচ্ছে যাদের পেশি শক্তি বা টাকার জোর আছে তারাই শুধু এ আওতায় পড়বে।
নিয়ামতপুর উপজেলার জামায়াত ইসলামী বাংলাদেশ এর ৭নং ইউনিয়নের সেক্রটারী জনাব কাজী শামসুল আলম বলেন,নিয়ামতপুর উপজেলায় কৃষি প্রনোদনা বিতরনে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শুধু বি,এন,পি কে নিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।এখানে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ কে ডাকার প্রয়োজন মনে করেন নি।বি,এন,পি সভাপতি জনাব মোঃ জিয়ান উদ্দিন আমাদেরকে ডেকে ১০৯০ টির মধ্যে ৩৫০ টি রাজি হইলে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শাহিন ইকবাল ১৫০ টির কথা বলেন তিনি ৩৫০ টি দিবেন না।আমার জানতে বড় ইচ্ছে হচ্ছে একজন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা কিভাবে এরকম প্রস্তাব করেন।এ বৈসম্য যদি থেকেই যায় তাহলে ২০২৪ স্বাধীনতা বৃথা বলে মনে করছি।
এমতোবস্থায় সরকারের অধিনস্থ কর্মকর্তাদের প্রতি আকুল আবেদন মাঠ জরিপ করে প্রনোদনা পাওয়ার যোগ্য কৃষকদের নির্বাচন করার বিনীত অনুরোধ করছি।