এম,এ,মান্নান, নিয়ামতপুর (নওগাঁ)
সাংবাদিক একজন মধ্যবৃত্ত কৃষক আলহাজ্ব কাজী শামসুল আলম এর কাছে গেলে বলেন,কয়েক দশকে চাকুরী জীবিদের বেতন বেড়েছে কয়েক গুন।লেবারদের মুজুরি বেড়ে হয়েছে কয়েক গুন।দেশে গরীব শ্রেনীদের বিধবা ভাতা,বয়স্কভাতা,গর্ভবতী ভাতা,খয়রাতি এ ছাড়া যখন বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয়া হচ্ছে তখন শুধু মাত্র কৃষক শ্রেনী সরকারি সকল সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।প্রত্যেকটা দ্রব্য মুল্য আকাশচুম্বী হলেও সরকার কেবলমাত্র ধান চালের দাম নিম্নমুখী করায় মধ্য বৃত্ত কৃষকরা সর্বশ হারাচ্ছে।বর্তমানে ৬০% এর বেশি জমি কৃষকদের উচ্চ মুল্যে বন্ধক পড়ে গেছে এছাড়া ব্যংক ঋণ,এনজিও হিসাবে বাড়ি ছাড়াও হয়েছে অনেক এ।এরকম অবস্থা আর কিছু দিন চলতে থাকলে মধ্য বৃত্ত কৃষক সব জমি হারাবে তা অনেকেরই ধারনা।
কৃষিতে ডে লেবার কাজ করে ৪ ঘন্টা ৪০০-৫০০ টাকা।কৃষিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক এর দাম ধরা ছোয়ার বাহিরে সেচ ব্যবস্থা অপর্যাপ্ত।এসব মিলিয়ে কৃষকের দৈন্যদশা আর চোখে দেখা যায়না।হিসাব করে দেখা গেছে বেশিরভাগ গ্রামেই উৎপাদিত দ্রব্য মুল্যের চাইতে ঋনের পরিমান ই বেশি।এমতবস্থায় সরকারের সরাসরি নজরদারী ছাড়া এদেরকে বাঁচানো অসম্ভব। তাই কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্যন পূর্বক কৃষিনির্ভর দেশে কৃষকদের আত্মনির্ভরশীলতা ফিরিয়ে দিতে জাতীর কর্ণধর মানষকন্যা প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরদারি কামনা করছি।