এম,এ,মান্নান,নিয়ামতপুর(নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার ৭নং শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের একমাত্র বালিকা বিদ্যালয় শ্রীমন্তপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।আশে পাশের মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রমে গড়ে উঠেছে এ প্রতিষ্ঠান।পাঠদান খুব সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে চলে।তবে বালিকা বিদ্যালয় হওয়াতে চাহিদার তুলনায় একটু কম।কিন্তু পরিবেশের দিক দিয়ে খুব ভালো অবস্থানে।
বিশেষ করে মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম,মোঃ সেকেন্দার আলী,মোঃ শাফিউল ইসলাম,মোঃ জোহাক আলী,মোঃ ইসরাইল হোসেন,মোসাঃ তসলিমা খাতুন,মোঃ রুহুল আমিন এদের অনস্বীকার্য ভুমিকা প্রতিষ্ঠানটিকে ভালো একটি পজিশনে দাঁড় করিয়েছেন।কিছুদিন পূর্বে এ,এস,এম সায়েম-অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর চাকুরী পদ পদন্নতি হওয়ার কারনে নিজ পদ থেকে অব্যহতি দেন।এরপর সেই পদে নিয়োগ পেয়েছেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রীর নাতি।তিনি নিয়োগ পাওয়ার পর কখন বিদ্যালয়ে আসে আর কখন যায় এ বিষয়ে কোন খোঁজ খবর নেওয়ার প্রয়োজনীতা মনে করেন না প্রধান শিক্ষক মোঃ আঃ জলিল মন্ডল।তাহলে আমরা কি উপলব্ধি কিছুই করতে পারি না?এটা কি প্রধান শিক্ষকের নিয়মের মধ্যে পড়ে বলে মনে করা যায়।
আজ ০৬/১১/২০২৪ তারিখ রোজ বুধবার শ্রীমন্তপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ছাত্রীদের মাঝে জরায়ুর মুখে ক্যান্সার প্রতিশেধক টিকা দেন স্বাস্থ্য সহকারী মোসাঃ জেসমিন আরা ও মোসাঃ নাসিমা খাতুন তারা প্রধান শিক্ষকের উদ্ভোধন করার জন্য বসে থেকে প্রধান শিক্ষক সাহেব দোতালা অফিস থেকে না নামায় নিজেই টিকাদান কর্মসূচী শুরু করেন।এ আচরন কি সরকার বাহাদুর কে ছোট চোখে দেখা নই?এটায় জাতির কাছে প্রশ্ন এলাকার জনহিতৈষী ব্যক্তিবর্গের।
টিকাদান কর্মসূচী শুরু করলে সাংবাদকর্মী ছবি তুলতে গেলে প্রধান শিক্ষক একজন সহকারী শিক্ষক দ্বারা ছবি তুলতে নিষেধ করেন।সহকারী শিক্ষকের সাথে সাংবাদিকের কিছু কথা কাটাকাটি হয় সে সময় সহকারী শিক্ষক বলেন আমাদের তো কিছু বলার নায় প্রধান শিক্ষক নিষেধ করেছেন।তাহলে সাংবাদিক গণকে সংবাদ প্রচারে কোন বাঁধা নিষেধ নেয় বলে কেন মহামান্য আদালত রোল জারি করলেন।তাহলে কি এ অপমান শুধু একজন সংবাদকর্মীর?এটা সাংবাদিক জাতিকে অপমান করার শমিল এবং মহামান্য আদালত কে ও অপমানিত করা।এ অপমানের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি কামনা করছি।