এম,এ,মান্নান,নিয়ামতপুর(নওগাঁ) প্রতিনিধ
নওগাঁয় কে আমন ধানের বিখ্যাত অঞ্চল বলা যায়।এবারে ধানের বাম্পার ফসলের দাবিদার ছিলেন কৃষকরা কিন্তু হটাৎ করে আবহাওয়া প্রতিকূলে যাওয়ার কারনে ফসলের অনেক ক্ষতি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন নিয়ামতপুর উপজেলার কৃষক।
মাঠে স্বর্ণা-৫ ধানই বেশী।এ ধান অনেক লম্বা হয়।কিছুদিন আগে একটু বাতাস হওয়ার কারনে ধান গাছ জমিতে লুটিয়ে পড়ে।এর পর পরই বৃষ্টি শুরু হয়।বৃষ্টির কারনে জমিতে পানি জমে যায়।তাতে কৃষক মোঃ মাজেদা মাজেদুল ইসলাম বলেন ধান পানিতে থাকার কারনে ধান থেকে গাছ হওয়ার সম্ভাবনা বেশী।ধান আমাদের সব চেয়ে বড় পুজি করে সংসার সহ সকল ব্যয় করে থাকি।তবে আল্লাহ যা করেন বান্দার মঙ্গলের জন্য করেন।মহান আল্লাহ তায়ালা হয়তবা প্রতিকূল আবহাওয়া দিয়ে ঈমান পরীক্ষা করছেন।
কিছুদিন পরই ধান কাটা ও মাড়ার সময় এর মধ্যে হটাৎ বৃষ্টি কৃষকের ক্ষতি। ধান ক্ষতি সহ খড় পানিতে থেকে নষ্ট হবে।গবাদি পশু পালনে কৃষকের খুব কষ্ট হয়ে যাবে বলে মনে করছেন স্থানীয় কৃষকগণ।কৃষক ক্ষতিগ্রস্থ হলে গোটা বাংলাদেশ ক্ষতির সম্ভাবনা বেশী। তাদের উৎপাদিত ধান থেকে চাল গোটা বাংলাদেশ সমাদৃত হয়।সেখানে অতি বৃষ্টির কারনে ক্ষতির সম্ভাবনা।ধান পাকা প্রাক্কালে এ রকম বৃষ্টি ধানের জন্য খুব ক্ষতি।
বাংলাদেশ কৃষি নির্ভর দেশ হওয়ায় আজ আমাদের এ সোনার বাংলাদেশে ধান পাকার সময় গোটা মাঠ দেখলে মনে হয় যেন গোটা মাঠ সোনা ছড়ানো রয়েছে।