আবু মাহাজ, ভোলা
৫টি মামলায় ওয়ারেন্ডভূক্ত এ পলাতক আসামী জাবেদকে গ্রেপ্তারের জন্য প্রশাসনের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছেন, মামলার বাদী ফজলুর রহমান ফাহিম
আসামীর নাম- জাবেদুল আলম চৌধুরী, পিতা-মোঃ শাহ আলম, স্থায়ী ঠিকানা- তৈয়বিয়া হাউজিং সোসাইটি। আবদুল জব্বার বাড়ি, দক্ষিণ শহিদ নগর, রৌফাবাদ, থানা-বায়েজিদ, জেলা-চট্টগ্রাম। গ্রামের বাড়ির ঠিকানা- হাটহাজারি, উত্তর মাদ্রাসা, চট্টগ্রাম।
ব্যবসায়িক ঠিকানা, এসএ চৌধুরী ট্রেডিং, ২০০৭, সি-ব্লোক, সিজেকে এস, ষ্টেডিয়াম শপিং কমপ্লেক্স, কাজীর দেউরী, চট্টগ্রাম।
জাতীয় পরিচয়পত্র নং-১৫১৩৭৯৫১৪৩৫৮০।
তার নামে মোট ৫টি মামলা দায়ের কারা হয়েছে। ৪টি ঢাকা সিএমএম আদালতে আর বাকি একটি চট্টগ্রাম আদালতে। সব মামলাতেই মহামান্য আদালত (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) ওয়ারেন্টের আদেশ প্রদান করেণ আসামীর বিরুদ্ধে। মামলা নং-সি আর-৫৮৮,(দায়েরা) ১৩৫২৯ সহ আরা ৪টি।
মাললার বিবরণঃ ২০১৮সালে আসামী জাবেদুল আলম চৌধুরী মোঃ ফজলুর রহমান ফাহিম, পিতা মোঃ কাঞ্চন, সাং- হোম ডেকর, ৭নং লিংক রোড, বাংলা মটর, ঢাকা, মোবাইল নং-০১৮১৮০৯৩৭২০ এর কাছ থেকে ৯৩ লাখ টাকা অগ্রিম নিয়েছে টাইলস দেয়ার কথা বলে। কিন্তু তার পর থেকে সে টাইলস না দিয়ে গা ঢাকা দেয়। সকল মামলায় মহামান্য আদালত আসামি জাবেদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্টএর আদেশ প্রদান করলে সে বর্তমানে রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে।
সূত্রে জানাগেছে, এসব মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তারা আসামী জাবেদকে গ্রেপ্তার করার জন্য তেমন কোন ভূমিকা গ্রহণ করেননি।
ওয়ারেন্ট ইস্যুর তারিখ ২০২২ সালের জুলাই মাস। প্রায় এক বছর ৯মাস আগে ওয়ারেন্ট ইস্যূ হয়ে থাকলেও আসামী জাবেদ রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে !!!
উল্লেখ্য মামলার বাদী ফজলুর রহমান দীর্ঘ ৪বছর যাবৎ এ টাকা আদায় করার জন্য ৫টি মামলাসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে দৌরঝাপ করে আরো কয়েক লাখ টাকা হারিয়েছেন। বর্তমানে সে টাকার জন্য ব্যবসা বাণিজ্য বাদ দিয়ে অভাব অনটনে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন।