এম,এ,মান্নান, নিয়ামতপুর, নওগাঁ
নওগাঁ – রাজশাহী মহাসড়কে প্রায় শোনা যায় বাস মালিকদের গন্ডগোল।কেন হয়?এটাই জনমনে প্রশ্ন। তারা মালিক পক্ষ কি নিয়ে গন্ডগোল হয় তা কেন জনগন হয়রানির স্বীকার হবে? আবার দেখা যায় সিএনজি মহাসড়কে চলতে গেলে বিভিন্ন বাধার সম্মুখীন হয়।গাড়ী চলাচলের জন্যই রাস্তা তৈরী। তাহলে একই রাস্তা বাস,ট্রাক,নসিমন,মটর সাইকেল ইত্যাদি কেন চলবে? যদি সড়ক বিভাগ বাস চলাচলের অনুমতি দেয় তাহলে সিএনজি ও চলতে দিতে হবে।কারন কিছু পরিবার আছে যার প্রধানের এক মাত্র সম্বল একটি সিএনজি তাও অনেকের আবার নির্ধারিত টাকা দিয়ে চালাতে হয়। অন্তত এ অসহায় পরিবারের দিকে তাকিয়ে হলেও তাদের অনুমতি দেয়া দরকার।সরকার বাহাদুরের কাছে সিএনজি চালকের আকুল আবেদন কিছু শর্ত আরোপ করে হলেও মহাসড়কে চালনা করার অনুমতি দিলে অনেক পরিবার প্রধান তার পরিবারের মুখে হাসি ফুটপাতে পারবে।
বলা যায় যে,চিকিৎসা ক্ষেত্রে ঢাকার পরেই মহানগরী রাজশাহীর অবস্থান সে ক্ষেত্রে আমাদের এলাকা গরিব এলাকা হওয়ার কারনে মাইক্রো গাড়ী ভাড়া করতে পারে না তখন তারা বেছে নেয় বিকল্প পরিবহন হিসাবে সিএনজি।এ সিএনজি নিয়ে আসতে গেলে তখন মহাসড়কে বাধা আর বাধা কিনতু কেন এ রকম আচরন? অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কথা কাটাকাটি করতে করতে রোগী রাস্তায় মারা যায়।
অনেক সুধী মহল এ সমস্যা হতে মুক্তি চায়।পরিশেষে সুধী মহলের সড়ক বিভাগের কাছে আকুল আবেদন,রাজশাহী সীমানা,নওগাঁ সীমানা নিয়ে সমস্যা সৃষ্টি না করে জনগনের চলাচলের সুবিধার্তে সকল বিভেদ ভুলে একইসঙ্গে কাজ করে দন্ডায়মান করতে হবে আমাদের এই সোনার বাংলাদেশ।